আমাদের দেশের কংগ্রেসি আর বামপন্থিদের চিন্তাধারা হল বহুসংখ্যকরা যদি সাম্প্রদায়িক হয় তাহলে সেটা দেশের জন্য খুবই বিপজ্জনক কিন্তু অল্পসংখ্যকদের সাম্প্রদায়িক হওয়া সেটা কোন ব্যাপার নয় !!!
এরই অনেক বড় মুল্য পরিশোধ করে চলেছে আমাদের দেশ আজ পর্যুন্ত, আর পাশ্চাত্য দেশ থেকে নেহেরুর ধার করে নিয়ে আসা চিন্তাধারার জন্য .. !!!
আমাদের দেশের গণতন্ত্রের একটাই মানে খালি শুধু সংখ্যালঘুদের সুরক্ষা প্রদান করা...
আর সেটা বহুসংখ্যকদের ধর্মীয় অনুভূতি, ধার্মিক চিন্তাধারাকে ধাক্কা মেরে ।।
আর আজ আমাদের দেশের গণতন্ত্রের চার স্তম্ভের কাজের মুল নীতির মধ্যে উপরেরে বিচারধারা পুরো পুরি খারাপভাবে ভিতরে গভীর পর্যুন্ত আটকে গিয়েছে ....
তারিই জন্য অল্পসংখ্যকরা সবাইয়ের সামনে বহুসংখ্যকদের উপর প্রতিদিন অত্যাচার করে চলেছে .... রাস্তায় মারছে, কখনো গোমাতার মাংস হাতে নিয়ে , কখনো আমাদের দেবী দেবতার আর পরম্পরার বিদ্রুপ করে, কখনও শত্রু বলে নয়তো নিজেদের মৌলিক অধিকারের নামে, আবার ওদের ধর্মকে বিনষ্ট না করার সতর্কবার্তা দিয়ে নয়তো বা কোন একটি দলকে ভোট না দেওয়ার হুমকি দিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোকে ভয় দেখিয়ে ....
এমনকি দেশের সম্পদের উপরেও প্রথম অধিকার ওদেরই এমনও বলে দেয় দেশের নেতারা নির্লজ্জের মত এটা না ভেবে কি এরাই তো ওরা যাদের কে এই দেশে আশ্রয় দেওয়া হয়েছিল দয়া করে ..... আর যাদের নেতারা দেশকে ভাগ করে আলাদা দেশ বানিয়েছিলো ধর্মের ভিত্তিতে .... তখন এদের কে যে সুরক্ষা দেওয়া হয়েছিল পরিস্থিতি ও সময়ের পরিপ্রেক্ষিতে, সেটাকে নিজেদের স্থায়ি অধিকার যেন না ভাবে এরা, সেই সময় যা পরিস্থিতি ছিল তখন যদি এদের কে ঐ সুরক্ষা না দেওয়া হত তাহলে সম্ভবত ঃ গনহত্যা হয়ে জেত আমাদের দেশে, যেন সেই দয়ার ঋণ পরিশোধ করে অল্পসংখ্যকরা না কি বহুসংখ্যকদেরকে জ্বালাতন দিয়ে আমাদের ভ্রাতৃত্ত বোধ অনুভূতিকে লজ্জিত না করে......
আর ঐ সম্প্রদায় যারা ভারতে প্রায় ৭০০ বছর পর্যুন্ত শাসন করে বহুসংখ্যকদের উপর জুলুম করেছে, মন্দির ধ্বংস করেছে, মা বোনদের অপমানিত ও ধর্ষিত করেছে, তারা আজ নিজেদেরকে নিরীহ বলে দেশের সম্পদে আধিকার প্রকাশ করে বহুসংখ্যকদের সাথে সমতুল্য হচ্ছে .... এর থেকে বড় আশ্চর্যকর ব্যাপার আর কি হতে পারে ? বিশ্বের আর কোথাও এমন নজির দেখেছেন ????????
যারা এদের এই অযৌক্তিক দাবির সমর্থন করে..... উপরে দেওয়া যুক্তি থেকে নিঃসন্দেহে ওদের থেকে বড় অলোকতান্ত্রিক, দেশের শান্তি সমৃদ্ধি আর হিন্দুদের শত্রু আর অন্য কেউ নয়..........
এটাই কি গণতন্ত্রের আসল পরিভাষা ?????
দেশের ৮০% জনসংখ্যার উপর এজন্য চাপ সৃষ্টি করা শুধুমাত্র ২০% কে সুরক্ষা, আর বহুসংখ্যকদের জ্বালাতন করার অনুমতি দেওয়া .....
দেশের ৮০% জনসংখ্যার উপর এজন্য চাপ সৃষ্টি করা শুধুমাত্র ২০% দের সরাসরি ভোট পেয়ে ক্ষমতায় এসে শাসন করার জন্য ......
আর এটাই যদি গণতন্ত্রের আসল পরিভাষা হয় তাহলে এটা খুব বিপজ্জনক, এবার এসেগেছে এর উপর পুনরায় ব্যাপক বিচার বিমর্ষ হোক সংসদ থেকে রাস্তা পর্যন্ত, না হলে .... সেই দিন বেশী দূরে নয় যে দিন এই দেশে বহুসংখ্যকরা সত্যিই সাম্প্রদায়িক হবে.... আর তা যদি হয়, তাহলে সেটাই হবে যেটাকে আটকানোর জন্য রাজনৈতিক দল, নেতারা, সেকুলার বুদ্ধিজীবীরা যা করছে এই অল্পসংখ্যকদের সুরক্ষা দেওয়ার নামে, তুষ্টিকরণ.....।।
এরই অনেক বড় মুল্য পরিশোধ করে চলেছে আমাদের দেশ আজ পর্যুন্ত, আর পাশ্চাত্য দেশ থেকে নেহেরুর ধার করে নিয়ে আসা চিন্তাধারার জন্য .. !!!
আমাদের দেশের গণতন্ত্রের একটাই মানে খালি শুধু সংখ্যালঘুদের সুরক্ষা প্রদান করা...
আর সেটা বহুসংখ্যকদের ধর্মীয় অনুভূতি, ধার্মিক চিন্তাধারাকে ধাক্কা মেরে ।।
আর আজ আমাদের দেশের গণতন্ত্রের চার স্তম্ভের কাজের মুল নীতির মধ্যে উপরেরে বিচারধারা পুরো পুরি খারাপভাবে ভিতরে গভীর পর্যুন্ত আটকে গিয়েছে ....
তারিই জন্য অল্পসংখ্যকরা সবাইয়ের সামনে বহুসংখ্যকদের উপর প্রতিদিন অত্যাচার করে চলেছে .... রাস্তায় মারছে, কখনো গোমাতার মাংস হাতে নিয়ে , কখনো আমাদের দেবী দেবতার আর পরম্পরার বিদ্রুপ করে, কখনও শত্রু বলে নয়তো নিজেদের মৌলিক অধিকারের নামে, আবার ওদের ধর্মকে বিনষ্ট না করার সতর্কবার্তা দিয়ে নয়তো বা কোন একটি দলকে ভোট না দেওয়ার হুমকি দিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোকে ভয় দেখিয়ে ....
এমনকি দেশের সম্পদের উপরেও প্রথম অধিকার ওদেরই এমনও বলে দেয় দেশের নেতারা নির্লজ্জের মত এটা না ভেবে কি এরাই তো ওরা যাদের কে এই দেশে আশ্রয় দেওয়া হয়েছিল দয়া করে ..... আর যাদের নেতারা দেশকে ভাগ করে আলাদা দেশ বানিয়েছিলো ধর্মের ভিত্তিতে .... তখন এদের কে যে সুরক্ষা দেওয়া হয়েছিল পরিস্থিতি ও সময়ের পরিপ্রেক্ষিতে, সেটাকে নিজেদের স্থায়ি অধিকার যেন না ভাবে এরা, সেই সময় যা পরিস্থিতি ছিল তখন যদি এদের কে ঐ সুরক্ষা না দেওয়া হত তাহলে সম্ভবত ঃ গনহত্যা হয়ে জেত আমাদের দেশে, যেন সেই দয়ার ঋণ পরিশোধ করে অল্পসংখ্যকরা না কি বহুসংখ্যকদেরকে জ্বালাতন দিয়ে আমাদের ভ্রাতৃত্ত বোধ অনুভূতিকে লজ্জিত না করে......
আর ঐ সম্প্রদায় যারা ভারতে প্রায় ৭০০ বছর পর্যুন্ত শাসন করে বহুসংখ্যকদের উপর জুলুম করেছে, মন্দির ধ্বংস করেছে, মা বোনদের অপমানিত ও ধর্ষিত করেছে, তারা আজ নিজেদেরকে নিরীহ বলে দেশের সম্পদে আধিকার প্রকাশ করে বহুসংখ্যকদের সাথে সমতুল্য হচ্ছে .... এর থেকে বড় আশ্চর্যকর ব্যাপার আর কি হতে পারে ? বিশ্বের আর কোথাও এমন নজির দেখেছেন ????????
যারা এদের এই অযৌক্তিক দাবির সমর্থন করে..... উপরে দেওয়া যুক্তি থেকে নিঃসন্দেহে ওদের থেকে বড় অলোকতান্ত্রিক, দেশের শান্তি সমৃদ্ধি আর হিন্দুদের শত্রু আর অন্য কেউ নয়..........
এটাই কি গণতন্ত্রের আসল পরিভাষা ?????
দেশের ৮০% জনসংখ্যার উপর এজন্য চাপ সৃষ্টি করা শুধুমাত্র ২০% কে সুরক্ষা, আর বহুসংখ্যকদের জ্বালাতন করার অনুমতি দেওয়া .....
দেশের ৮০% জনসংখ্যার উপর এজন্য চাপ সৃষ্টি করা শুধুমাত্র ২০% দের সরাসরি ভোট পেয়ে ক্ষমতায় এসে শাসন করার জন্য ......
আর এটাই যদি গণতন্ত্রের আসল পরিভাষা হয় তাহলে এটা খুব বিপজ্জনক, এবার এসেগেছে এর উপর পুনরায় ব্যাপক বিচার বিমর্ষ হোক সংসদ থেকে রাস্তা পর্যন্ত, না হলে .... সেই দিন বেশী দূরে নয় যে দিন এই দেশে বহুসংখ্যকরা সত্যিই সাম্প্রদায়িক হবে.... আর তা যদি হয়, তাহলে সেটাই হবে যেটাকে আটকানোর জন্য রাজনৈতিক দল, নেতারা, সেকুলার বুদ্ধিজীবীরা যা করছে এই অল্পসংখ্যকদের সুরক্ষা দেওয়ার নামে, তুষ্টিকরণ.....।।
ভারতের এক বহুসংখ্যকের আবেদন গণতন্ত্রের চার স্তম্ভের নেতাদেরকে ![🙏](https://s0.wp.com/wp-content/mu-plugins/wpcom-smileys/twemoji/2/svg/1f64f.svg)
![🙏](https://s0.wp.com/wp-content/mu-plugins/wpcom-smileys/twemoji/2/svg/1f64f.svg)
![🙏](https://s0.wp.com/wp-content/mu-plugins/wpcom-smileys/twemoji/2/svg/1f64f.svg)